তুহিনুর রহমান তালুকদার (হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি); হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার ৩নং ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের অবস্থিত নিজ আগনা গ্রামটি। ঐতিহায্যবাহী এই গ্রামের পরিচিত রয়েছে হবিগঞ্জ সহ দেশ বিদেশ।
ঐ
গ্রামের নামেই রয়েছে মৌজা ও এক সময় পরগনা হিসেবে মৌলভীবাজার, ওসমানী নগর, নবীগঞ্জের স্বীমান্তবর্তী শেরপুর পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।উক্ত গ্রামের ভিতর দিয়ে চলে গেছে একটি রোড যা গ্রামের প্রধান রোড হিসেবে পরিচিত।
এই রোডটি মাত্র ১ কিঃ মিঃ প্রায়। জগন্নাথপুর থেকে নবীগঞ্জ হলে ইনাতগঞ্জ হয়ে বাইপাস রোড হিসেবে যুগযুগ ধরে এই রোডটি ব্যাবহার হচ্ছে। পঞ্চাশ (৫০) বছর উর্দে রোডটি কাঁদামাটি মারিয়ে নবীগঞ্জ থেকে ইনাতগঞ্জ তথা জগন্নাথপুর যাতায়াত করেছেন জনসাধারণ।
এরি মধ্যে ওযার্ড সদস্য থেকে সংসদসদস্য পাঁকা করনের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসলেও কোনো কাজের ছোঁয় লাগেনি। অবশেষে আওয়ামী লীগ ৯৬ সনে সরকার গঠন করলে হবিগঞ্জের কৃতি শাহ এম,এ, এস কিবরিয়া তর্থন্ত্রী হওয়ার সারাদেশের মত নবীগঞ্জের উন্নয়নের জোয়ার উঠে এবং তার নজরে আসে নিজ আহনা পুরাতন এই রোডটির ওপর এবং তার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ইটসলিং তথা গ্রামটিকে উন্নয়নের ছোয়া দিয়ে ধন্য করেছিলেন।
পরবর্তীতে আর কেহ এই গ্রাম বা রোডটির কাজ করাত দুরের কথা বরং রোডটির কথাই মনে হয় না। এরি মধ্যে এলাকাবাশীর রোডটি পাঁকা করনের জন্য একাদিকবার সংসদ সদস্য থেকে এল,জি আরডির কাছে আবেদন করলে-ও কোনো কাজ আসেনি, অথচ বাংলাদেশের সব জায়গায় উন্নয়ন হলেও আজ অবদি পাঁকা করনত দুরের কথা ২৪ বছরের ভেঙ্গে যাওয়া একটা ইট পরিবর্তন হয়নি।
একন রোডটি এমন অবস্থা হয়েছে রিক্সা,গাড়িত দুরের কথা মানুষের হেটে যেতেও হোছট খেয়ে পড়ে যায়। আর কোনো রোগী হলেইত বিরম্ভনার শেষ নাই। এই রোডটি দিয়ে প্রতিদিন শত শত ছাত্র/ছাত্রী, চাকুরীজীবী ব্যবসায়ীরা বিকল্প রোড হিসেবে নবীগঞ্জ, জগন্নাথপুর, যাতায়াত করেন। আর কবে হবে এই পাঁকা রোড বা আর্দেী কি হবে এই রোডের কাজ নিয়ে সংশয় সব শ্রেণীর মানুষেরা গ্রাম ও এলাকাবাসীর আকুতি মাত্র ১ কিঃ মিঃ রাস্তা পাঁকা করণের জন্য সংসদ সদস্যের যেন সুদিষ্ট হয়।
বি: দ্র: প্রকাশিত সংবাদে কোন অভিযোগ ও লেখা পাঠাতে আমাদের ই-মেইলে যোগাযোগ করুন।