এস কে আলীম,কপিলমুনি খুলনা।এক আবেগঘন পরিবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দেশের স্বনামধন্য বিদ্যাপিঠ কপিলমুনি সহচরী বিদ্যামন্দির স্কুল এন্ড কলেজের ১৯৮৩ ব্যাচের ঈদ পুণর্মিলনী অনুষ্টান ২০২২'। সকাল ১০ টায় এ বিদ্যাপিঠের শ্রেনী কক্ষে ঈদ পুণর্মিলন অনুষ্ঠিত হয়। ৩৯ বছর পর সহপাঠিরা একে অপরকে কাছে পেয়ে প্রত্যেকের মধ্যে যেন এক অন্য রকম অনুভূতি তৈরী হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতেই প্রয়াত শিক্ষক মন্ডলী ও বন্ধুদের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও তাদের স্মৃতিচারণ করার সময় এক বেদনা বিধূর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। ঠিক এমনই এক সময় ৮৩' র ব্যাচে অত্যন্ত রসিক জন হিসাবে পরিচিত মুনছুর আলীর কিছু রোমাঞ্চকর স্মৃতিচারণে রুমের পরিবেশ স্বাভাবিক হতে শুরু করে। কিছুক্ষনের জন্য তাঁরা ফিরে যায় সেই সোনালী অতীতের দিন গুলিতে। স্মৃতিচারণে অংশগ্রহন করেন শেখ আব্দুল গফুর, ডাঃ এস এম গোলাম আজম, দেবাশিস কুমার নাথ, মহেশ্বর পদ সাহা,খাঁন মতলেব হোসেন, শেখ কামরুল ইসলাম, সরদার কামাল উদ্দিন, মঞ্জুরুল ইসলাম, শেখ নজরুল ইসলাম, প্রমূখ। আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক জি এম আসলাম হোসেন ও কে আর আর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শেখ আব্দুর রহমান। আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন সংবাদিক মিলন দাশ ও এস কে আলীম। সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এ, কে, এম সাঈদ হোসেন। আগামীতে আরো বড় পরিসরে পুণর্মিলন অনুষ্ঠান করা ও তহবিল গঠন করার লক্ষ্যে একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। এ,কে,এম, সাঈদ হোসেন আহ্বায়ক এস এম গোলাম আযম, দেবাশীষ কুমার নাথ ও মোঃ আমিরুল ইসলামকে যুগ্ম আহ্বায়ক, সরদার কামাল উদ্দীন সদস্য সচিব ও -শেখ আব্দুল গফুরকে যুগ্ম সদস্য সচিব করে ৬ সদস্য বিশিষ্ট একটি আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির নাম করণ করা হয় বন্ধু- ৮৩'। এর পর মধ্যাহ্ন ভোজের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়।
বি: দ্র: প্রকাশিত সংবাদে কোন অভিযোগ ও লেখা পাঠাতে আমাদের ই-মেইলে যোগাযোগ করুন।