এম.এস,আবু তালেব বাগেরহাট এর রামপাল উপজেলা গৌড়ম্বা ইউনিয়ন ছায়ারাবাদ গ্রামের বাসিন্দা হাসিনা বেগম তার পরিবার এর সদস্য ৪জন
এক ছেলে এক মেয়ে তিনি এবং তার স্বামী মিলে তার সুখী পরিবার
তার ছেলে এবং তার স্বামী চাকরির করেন স্বামী আকরাম আলী চাকরি করেন একটি বেকারি তে এবং তার ছেলে রাসেল বেশি লেখা পড়া করতে পারিনাই সে ৮ম শ্রেনী পযন্ত লেখা পড়া করছেন।
রাসেল চাকরি করেন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চতুর্থ শ্রেণির কর্মকর্তা
তার মেয়ে লেখা পড়া করেন ছায়ারাবাদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ম শ্রেণির এক জন মেধাবি শিক্ষার্থী হিরামনি
২০১৯সালে তাদের মাসিক আয় ছিলো ১০ হাজার টাকা
কিন্তু ২০২০ সাল এর মার্চ মাসেই হঠাৎ বিপর্যয় স্বামী এবং ছেলে এরট চাকরি হারিয়ে বসে এই মহামারী করোন ভাইরাসের কার uudনে ভেঙ্গে যাই হাসিনা বেগম এর সাঝানো সপ্ন গুলো তার স্বামী আর ছেলে দুই জন পিরে আসে নিজ বাড়িতে সকল আয় উৎস বন্ধ থাকায় তারা খুব ভেঙ্গে পড়ে করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে বাংলাদেশের সব স্থানে দেওয়া হয় লকডাউ বাসা থেকে কেউ বের হতে পারে না সবাই ঘর বন্ধি হাসিনা বেগম এর পরিআার নেই তার তেমন কোনো সঞ্চয়
তার তার সংসার এর চাহিদা মিটাতে হিম সিম খাই ভালো ভাবে তিন বেলা খেতে ও পারছেনা। স্বামী এবং ছেলে নির উপায় হয়ে পড়ে কিছু করতে না পেরে শেষ মেষ তারা সিন্ধান্ত নেই তারা biobko
বাড়ির পাশে বৈউটমারি নদী তে মাছ মারতে জাবে ছেলে আর বাবা দুই জন মিলে মাছ মারতে গেলো তারা বেশ মাছ ও পেলে কিন্তু তারা মাছ বিক্রি করতে যাওয়া লাগবে গৌড়ম্বা বাজারে কিন্তু যোগাযোগ ব্যাবস্থা অনেক খারাপ তার পরে ও অনেক কষ্ট করে তারা মাছ নিয়ে বাহারে যায় কিন্তু তারা তাদের মাছ বিক্রি করতে ন্যায্য মূল্য পাই না ক্রেতা অনেক কম তারা নির উপয় ভালো ভাবে বাজার সদায় ও করতে পারে না এই লকডাউন এর জন্য সরকার থেকে যে সকল সেবা দেওয়ার কথা তাও ঠিক মত পাচ্ছে হাসিনা বেগম এর পরিবার। ফলে কার্যতই অসহায় ভাবেদিন কাটছে।
হাসিনা বেগম এর পরিবার এর স্বপ্নো ছিলো এক মাত্র মেয়ে হিরামনি তার বয়স ১২ বছর তারা মা বাবা এবং ভাই এর স্বপ্ন ছিলো তাদের এক মাত্র মেয়ে কে এক জন ডাক্তারি পড়াবে এলেকার মানুষের সেবা দিবে
কিন্তু এই মহামারি করোনা ভাইরাস তাদের স্বপ্ন গুলো ভেঙ্গে চুরমার তারা তাদের মেয়ে হিরামনি কেনিয়ে ভাবতে শুরু করে।
হাসিনা বেগম এর পরিবার অর্থ উপার্জন দেই ছেলে এবং বাবা তারা এখন অনেকটাই নিঃশ্ব এখন এলেকাতে অনেক চুরি ডাকাতি নারী নিযার্তন অনেক টাই বেড়ে গেছে তাই হাসিনা বেগম এর পরিবারের
সিন্ধান্ত নিলো যে তাদের স্বপ্নের রাজ কন্যা হিরা মনি কে বিয়ে দিয়ে দিবে পাশের এলাকার ধনী করিম এর ছেলের সাথে মিরাজ এর সাথে তারা বিয়েও দিয়ে দিলো হিরামনির ১২ বছর বয়সে কিন্তু হিরা মনি রাজি ছিলা না তবু ও তার এই পরিবার এর সিন্ধান্ত মেনে নিতে হলো মা বাবা এর স্বপ্ন দেখা নো আশা শেষ করে দিলো সকল
এখন হাসিনা বেগম এর পরিবারের সদস্য সংখ্যা ৪ জন হঠাৎ করে তার বাবা আকরাম আলী অসুস্থ হয়ে পড়ে দিন দিন অবস্থা আরো খারাপ হয়ে যাচ্ছে আকরাম আলী পরিবার এর সকল চাহিদা মিটাতে হচ্ছে একা রাসেল এর না ও হাসিনা বেগম ও কিছু করতে পারছে না
এখন তাদের অবস্থা অগে তুলনায় অনেক বেশি খারাপ নির আশা হয়ে হিরক সকল বাধা পরিয়ে একা হিম সিম খেয়ে যাচ্ছে কখন ও নদীর তিরে কখন ও দিনমজুর বাবার চিকিৎসা কারানোর জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন সুদে টাকা নিয়ে বাবা কে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যায় হিরক বাবাকে সুস্থ করতে অনেক টাকার প্রয়োজন হাসিনা বেগম এর যতটুক সম্পাদ তা দিয়ে প্রায় ৩০ হাজওার টাকা হবে হাসিনা বেগম একটি গরু এবং তিনটি ছাগল ছিলো তাও বিক্রি করে এখন সে নিঃস্ব হয়ে গেছে তার পর তার স্বামী আকরাম আলী অনেকটা সুস্থ এখন তার পরিবার অনেকটা অভাব তারা এখন দিন আনে দিন খাই তিন বেলা ঠিকমত খেতে ও পারেনা ।
অন্য দিকে করোনার আগে যেই ভাবেছিলো তার পরিবার এর অতিথিরা যে ভাবে দেখাতো এখন আর সেই ভাবে কেউ তাদের দেখে না এখন আর কেউ তাদের মতামত নেই না।
এই করোনা মহানারি তে হাসিনার পরিবার এখন অনেক ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ে
এখন জদি সে এই অবস্থা থেকে আগের আবস্থাতে পরি যেতে চাই তা হলে এখন তার ৫ বছর এর তম সময় লাগবে বলে ধরনা করেন হাসিনা বেগম ও তার পরিবার এই করোনা মহামারি তে তার জীবন টা বাদে সব কেড়ে নিলো তার বুক ভরা স্বপ্ন পুরন করতে দিলো না এই মহামারি করোনা ভাইরাস সংক্রমণের ধবলে এখন পড়েনি এখনও ছায়ারাবাদ এর কোনো লোক।
কিন্তু তিন মাস এর মত ধরে কর্ম বিমুখী ছায়ারাবাদ এলাকার হাজার ও মানুষ।
হাসিনা বেগম এর ধরনা মতে শুধু হিরামনি না এমন
হাজার ও হিরামনির স্বপ্ন ভাঙ্গে প্রতিদিন
তার পরিবার এখন একটু ভালো ভাবে আছে কিন্তু তাদের মন এর আশা আদরের হিরামনিকে এত তারা তারি ঘর ছাড়াতে হবে এটা কখন ও ভাবি নি হিরামনির পরিবার হিরামনির স্বপ্ন পুরুণ করতে পারিনি তার পরিবার কিন্তু তার স্বপ্ন ছিলো ছায়ারাবা এর কোনো মানুষ যেনো কখন ও চিকিৎসা না পেয়ে স্বাস্থ্যহিনাতাই ভুগুক এমন স্বপ্ন ছিলো হিরামনির কিন্তু তার কোনো স্বপ্ন পুরোন করতে দিলো না এই করোনা ভাইরাস
ভাই বাবা এর চাকরি হারিয়ে না খেয়ে না পরে দিন কাটছে হাসিনা বেগম এর পরিবার এর তাড একমত চাও এখন তিন বেলা ভালো করে খেয়ে পরে থাকতে চাই হাসিনা বেগম এর পরিবার
বি: দ্র: প্রকাশিত সংবাদে কোন অভিযোগ ও লেখা পাঠাতে আমাদের ই-মেইলে যোগাযোগ করুন।