স্টাফ রিপোর্টার : বর্তমান বিশ্বজুড়ে সব চাইতে আলোচিত নাম করোনা ভাইরাস। প্রথম দিকে শুধুমাত্র ভাইরাস হিসেবে থাকলেও বর্তমানে তা মহামারি আকার ধারন করেছে। প্রাদুর্ভাব ঠেঁকাতে বাংলাদেশ সহ পুরো পৃথিবীতে চলছে সামাজিক দূরত্ব। এককথায় লকডাউন। উচ্চবিত্তদের কাছে এর নাম লকডাউন হলেও নিম্নবিত্তদের কাছে এটি একটি অভিশাপের নাম। আয়ের উৎস বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কখনো খালি পেটে আবার কখনো আধপেটে থাকতে হয় তাদের। তাই তাদের কাছে এখন জীবনের চাইতে জীবিকার চাহিদা বেশী। তবে অনেক বিত্তবানরাই এগিয়ে আসছেন এদের সাহায্যে। তেমনি বাংলাদেশ ওলামালীগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আলহাজ¦ হাবিবুল্লাহ কাঁচপুরী তিন শতাধিক অসহায় মানুষের পাশে থেকে রাতের আধারে খাদ্য সামগ্রী বাড়ী বাড়ী গিয়ে পৌছে দিচ্ছেন। প্রতিদিন রাতে নিজের ব্যাক্তিগত গাড়ী করে এ খাদ্য সামগ্রী দিয়ে যাচ্ছেন নারায়ণগঞ্জ, ডেমরাসহ বিভিন্ন এলাকার অসহায় মানুষের কাছে। বাদ যায়নি নিজ গ্রাম চৌদ্দগ্রামের মানুষও। খাদ্য সামগ্রীর পাশাপাশি নগদ অর্থ দিয়েও সহযোগীতার করছেন কাঁচপুরী। বাংলাদেশ ওলামালীগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আলহাজ¦ হাবিবুল্লাহ কাঁচপুরী বলেন, বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের কারনে সরকারী-বেসরকারী অফিস আদালত সাধারন ছুটি সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা লকডাউন চলছে। লকডাউন থাকার কারনে নিম্ন আয়ের মানুষ গুলো বেশী সমস্যায় পড়েছে। আমার সামর্থ্য অনুযায়ী কিছু খাদ্য সামগ্রী উপহার হিসেবে দিতে পেরে আমি খুব আনন্দিত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা সফল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহামারি করোনা ভাইরাস মোকাবেলা করে প্রসংশিত ভূমিকা পালন করছেন। সেই সাথে সরকারী ভাবে ত্রাণ সামগ্রী অসহায় মানুষের বাড়ীতে বাড়ীতে পৌছে দিচ্ছেন। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি এবং অসহায় মানুষের পাশে থাকার জন্য সমাজের বিত্তবানদের অনুরোধ করছি। করোনা ভাইরাসে ডাক্তার, পুলিশ, র্যাব, সাংবাদিক সহ যারা আক্রান্ত হয়েছেন তাদের সুস্থতা কামনা করছি। যারা মৃত্যুবরন করেছেন তাদের যেনো মহান আল্লাহ তাআলা জান্নাতদান করেন। সেইসাথে সকলকে নিয়ম মেনে ঘরে থাকার আহবান জানান তিনি
বি: দ্র: প্রকাশিত সংবাদে কোন অভিযোগ ও লেখা পাঠাতে আমাদের ই-মেইলে যোগাযোগ করুন।