প্রেস বিজ্ঞপ্তিঃ গত ১৬ ই নভেম্বর সাতক্ষীরা থেকে প্রকাশিত সাপ্তাহিক বর্তমান সাতক্ষীরা- পত্রিকায় "গণমুখী এনজিওর সুদের ফাঁদে নিঃস্ব দারিদ্র্য পরিবার" শীর্ষক শিরোনামে যে সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে তা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।
নওয়াবেঁকী গণমুখী ফাউন্ডেশনের নাম জড়িয়ে যে তথ্য তুলে ধরা হয়েছে তা আদৌও সত্য নয়। একটি কুচক্রীমহল প্রতিষ্ঠানে বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্ট করার পায়তারা চালাচ্ছে।
১৯৮৭ সাল থেকে মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথরিটি (এমআরএ) এর নীতিমালা মেনে জেলার দারিদ্র্য জনগোষ্ঠীর মাঝে এমআরএ-র নির্ধারিত সুদে ঋণ বিতরণ ও সামাজিক কাজের সাথে সম্পৃক্ত থেকে এই প্রতিষ্ঠানটি সুনামেরে সাথে কাজ করে চলেছে।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে,সাতক্ষীরা সদর অফিসের বাটকেখালী গ্রামের রাজার বাগান মহিলা সমিতির ২৬৪৭ নং সদস্য মোঃ রাজীব হোসেন রিমুর স্ত্রী রুকাইয়া সুলতানা রত্না,গণমুখী ফাউন্ডেশন এর একজন ঋণগ্রহীতা।তার ঋণের টাকা কিস্তি পরিশোধে অনিয়মিত থাকায় আমতলা ব্রাঞ্চের শাখা ব্যবস্থাপক খলিলুর রহমানের দিকনির্দেশনায় মাঠকর্মী ইসরাফিল হোসেন কিস্তির টাকা আদায় করার লক্ষে তাদের নিকট টাকা চাইলে তারা অসৎ ব্যবহার করেন এবং মাঠকর্মী ইসরাফিল কে বিভিন্ন ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন।তারই অংশ হিসেবে আমাদের উপরে ক্ষিপ্ত হয়ে উক্ত সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে।
গণমুখী ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে আজ পর্যন্ত দারিদ্র্য বিমোচনে দরিদ্র্য জনগোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়নে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ঋণ গ্রহিতা সদস্য প্রতিষ্ঠানের টাকা না দিয়ে উল্টো সাংবাদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে যে সংবাদ প্রকাশ করিয়েছেন তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
নওয়াবেঁকী গণমুখী ফাউন্ডেশন(এনজিএফ)
সাতক্ষীরা সদর শাখা।
বি: দ্র: প্রকাশিত সংবাদে কোন অভিযোগ ও লেখা পাঠাতে আমাদের ই-মেইলে যোগাযোগ করুন।