মোঃ সাহাবুল আলম,নাটোর থেকেঃনাটোর বড়াইগ্রামে মারিয়া গ্রামের পশ্চিমপাড়া মোছাঃ লতা বেগমের উপর হত্যার উদ্দেশ্য হামলার অভিযোগ উঠেছে।
সাংবাদিকের কাছে বলেন আমি মোছাঃ লতা বেগম(২৭) স্বামী- মোঃ জিল্লুর রহমান, সাং-মাড়িয়া মোল্লা পাড়া, থানা-বড়াইগ্রাম, জেলা-নাটোর, থানায় আসিয ়া বিবাদী ১। মোঃ মেহেদী হাসান (১৮) পিতা- মোঃ মুনতাজ আলী, ২। মোছাঃ কামরুন নাহার (২৮), স্বামী- মুনতাজ আলী তামো ঃ আসকান আলী মোল্লা (৬৫) পিতা-মৃত আজগর আলী, সর্ব সা ং- মাড়িয়া মোল্লাপাড়া থানা বড়াইগ্রাম, জেলা- নাটোরগণের
আরো বলেন ভুক্ত জমি আমার স্বামী তার বাবার ওয়ারীশ সুত্রে মালিক। উক্ত জমি বিবাদীদ্বয় জোরপূর্বক যবর দখল করে রে খেছে। আমার স্বামীর ওয়ারীশ ভুক্ত জমিতে আমি কোন কাজ করতে চাইলে বিবাদীদ্বয় আমাকে বার বার বাধা প্রদ ান করে। আমার স্বামী ঢাকায় কর্মরত থাকায় আমি এবং আমার পরিবারের লোকজন স্থানীয় ভাবে অনেক বার সমাধান করার চেষ্টা করেছি কিন্তু উক্ত বিবাদী আমাদের কো ন কোথায় কর্নপাত করে না। উক্ত জমিতে আমরা কোন গাছ রোপন করিলে বিবাদীদ্বয ় সেই গাছ কেটে ফেলে। গত ২৬/০৯/২০২৩ তারিখ আমাদের জমিতে রোপন করা আনুম ানিক ৮০,০০০/- টাকা মূল্যের মেহগনি গাছ বিবাদীদ্ব য় কেটে আমাদের ক্ষতি সাধান করে। আমরা বড়াইগ্রাম থানায় অভীযোগ দায়ের করিলে ব ড়াইগ্রাম থানার অফিসার ইনসার্জ সাহেব উক্ত বিষ য়টি নিয়ে গ্রামে বসে মিমাংসা হওয়ার কথা বলে। আমরা গ্রামের মান্য গন্য ব্যক্তিদের নিয়ে বিব াদীদ্বয়দের শালিশে হাজির হতে বলিলে তারা হাজির হয় না। এভাবে বিবাদীদ্বয় পর পর তিনটি ডেট নিয়েও শালি শে হাজির হয় না। এভাবে চলা কালে ইং-২০/১১/২০২৩ তারিখ রোজ সমবার সক াল অনুমান ০৮:০০ ঘটিকার সময় আমার স্বামীর ওয়ার ীশ ভুক্ত জমিতে কিছু ঘর উঠানোর সরনজাম ছিলো। উক্ত বিবাদীদ্বয় সেই জিনসপত্র চুরি করে নিয়ে যাবার সময় আমি তাদের দেখে আমাদের জিনসপত্র নিত ে মানা নিষেধ করিলে বিবাদীদ্বয় আমাকে অকথ্য ভাষ ায় গালিগালাজ শুরু করে আমি তাদের গালিগালাজ করি তে নিষেধ করিলে উক্ত বিবাদীদ্বয় আমাকে দৌরে এস ে মারপিট শুরু করে। মারপিটের একপযায় বিবাদীদ্বয় আমাকে মাটিতে ফ েলে পা দিয়ে খুচা শুরু করে আমি উঠে দারাতে লাগলে ৩ নং বিবাদী তার হাতে থাকা লাঠি দিয়ে হত্যার উদ্ দেশ্যে আমার মাথায় আঘাত করে উক্ত আঘাত আমি বাম হ াত দিয়ে ঠেকালে আমার বাম হাতে ছেলা ফোলা জখম হয় । ১নং বিবাদী মোঃ মেহেদী হাসান আমাকে জর করে ধরে র াখে এবং ২ ও ৩ নং বিবাদী আমাকে মারপিট করে। মারপিট এর একপযায় ১ নং বিবাদী মোঃ মেহেদী হাসা ন আমার শীররের জামা কাপর খুলে আমাকে বিবস্ত্র করে ফেলে। আমি বিবাদীদ্বয়দের মারপিটে ডাক চিৎকার করে উঠ িলে আশে পাশের প্রতিবেশিরা আমাকে উক্ত বিবাদীদ্ বয়দের হাত হতে রক্ষা করে আমাকে বড়াইগ্রাম উপজে লা হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করে। আমি বর্তমানে বড়াইগ্রাম উপজেলা হাসপাতালে চি কিৎসাধীন অবস্থায় আছি। উক্ত জমি নিয়ে বিবাদীগনের সহিত যেকোন সময়ে আই নশৃঙ্খলার শান্তি ভঙ্গের সম্ভবনা রহিয়াছে। যাহার সাক্ষী ১। মোছাঃ ফরিদা বেগম (৩০) স্বামী- মোঃ মুকবুল হোসেন, ২। মোছাঃ মমতা বেগম (৩৫), স্বামী- ময়লাল মোল্লা তামো ছাঃ জাহেরা বেগম (৫০) স্বামী-মোঃ হাবিবুর রহমান সর ্ব সাং- মাড়িয়া মোল্লাপাড়া থানা বড়াইগ্রাম, জেলা-নাটোরগন সহ এলাকার অনেক লোকজন জানে। আমি আমার পারিবারের লোকজনদের সহিত আলোচনা করে থ ানায় এসে অভিযোগ দায়ের করিতে সামান্য বিলম্ব হইল।
অতএব, উপরোক্ত বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করি তে আপনার সদয় মর্জি হয়।
বি: দ্র: প্রকাশিত সংবাদে কোন অভিযোগ ও লেখা পাঠাতে আমাদের ই-মেইলে যোগাযোগ করুন।