পলাশ চন্দ্র দাস,বরিশাল: নগরীতে সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে পেঁয়াজ, করোল্লা এবং ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির। তবে ডিম ও সবজির দাম কমেছে।
অপরদিকে অপরিবর্তিত রয়েছে ভোজ্যতেল, গরু, খাসির মাংসসহ অন্যান্য পণ্যের দাম।
(২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে বরিশাল নগরীর, বড় বাজার,নতুন বাজার, কাউনিয়া বাজার,ভাটিখানা বাজার,পলাশ পুর বৌ বাজার, ঘুরে এ চিত্রই দেখা গেছে।
এসব বাজারে সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি শালগম বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা, গাজর ২০ থেকে ৩০ টাকায়, শিম ৪০ থেকে ৫০ টাকায়, বেগুন ২০ থেকে ৩০ টাকায়, করোলা ৮০ টাকায়, ঢেঁড়স ৩০ থেকে ৪০ টাকায়, পাঁকা টমেটো ২০ টাকায়, বরবটি ৪০ থেকে ৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতি পিস লাউ আকারভেদে বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৪০ টাকায়, ফুলকপি ২০ থেকে ২৫ টাকায়, বাঁধাকপি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকায়।
মিষ্টি কুমরার কেজি ২০ থেকে ২৫ টাকা, আলু বিক্রি হচ্ছে ১৮ টাকা কেজি, পেঁয়াজের দাম পাঁচ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকা কেজি দরে।
হালিতে পাঁচ টাকা কমে কলা বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকায়। কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে। পেঁপে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকায়। শসা ৩০ থেকে ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভেন্ডি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১০০ টাকায়। মটরশুঁটির কেজি ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। প্রতি কেজি চিচিঙ্গা বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। ১০ টাকা দাম কমে লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়।
এছাড়া আদার কেজি ৬০ থেকে ৭০ টাকা, রসুনের কেজি ৮০ থেকে ৯০ টাকা।
বাজারে প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়। প্রতি কেজি বিআর-২৮ চাল বিক্রি হচ্ছে ৫২ থেকে ৫৫ টাকায়, মিনিকেট ৬৫ টাকায়, নাজির ৬৫ থেকে ৬৮ টাকায়, স্বর্ণা চাল ৪৬ থেকে ৪৭ টাকায়, পোলাওয়ের চাল ৯০ থেকে ১০০ টাকায়। খোলা ভোজ্যতেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায়
বি: দ্র: প্রকাশিত সংবাদে কোন অভিযোগ ও লেখা পাঠাতে আমাদের ই-মেইলে যোগাযোগ করুন।