এম,কামরুজ্জামান,শ্যামনগর সাতক্ষীরা প্রতিনিধিঃসাতক্ষীরা'র শ্যামনগর উপজেলা প্রেসক্লাবের সদস্য দৈনিক স্পন্দন পত্রিকার শ্যামনগর উপজেলা প্রতিনিধি জি এম মোহাম্মদ আলীর উপরে সন্ত্রাসী হামলা করায় থানায় অভিযোগ।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ঈশ্বরীপুর গ্রামের মৃত দাউদ আলী গাজীর পুত্র জি এম মোহাম্মদ আলী বাদী হয়ে তিন জনকে আসামী করে থানায় এজাহার করেন।
আসামিরা হলেন, একই গ্রামের কুদ্দুস গাজী ছেলে বাদশা গাজী (২২) বাবু গাজী (২৪) ও মৃত গফুর গাজী ছেলে কুদ্দুস গাজী (৪৫)।
আসামিগন আমার প্রতিবেশী এবং দুর্দান্ত প্রকৃতির,পরসম্পদ লোভী, নারী লোভী ১নং আসামী ঢাকায় কাজ করার সুবাদে ঢাকা থেকে ১৬ বছরের কলেজে পড়ুয়া মেয়েকে ফুসলিয়ে বাড়িতে নিয়ে আসে।২৭মে শুক্রবার সকাল ১০ টার দিকে কলেজ পড়ুয়া মেয়ের অভিভাবক আমাদের গ্রামে আসে। আমি মেয়ের অভিভাবক সহ থানা পুলিশ দ্বারা তাদের মেয়ে কে উদ্ধার করি। একই দিনে বিকাল ৫.৩০ মিনিটে আমি আসরের নামাজ আদায় করে মোটরসাইকেল যোগে বাড়ি ফেরার পথে ঈশ্বরী পুর উত্তর পাড়া ঈদগা পাশে রাস্তায় উৎপেতে থাকা আসামীগন আমার চলার পথ অবরোধ করে। ২নং আসামী কুদ্দুস গাজীর হুকুমে তার ছেলে বাদশা গাজী ও বাবু গাজী,লোহার হাতুড়ি তারা আমার হত্যার উদ্দেশ্যে মাথা লক্ষ্য করিয়া বাড়ি মারলে উক্ত আঘাত আমার কপালের ডান পাশে লগে। এবং আসামীগণ তাদের হাতে থাকা লোহার রড দ্বারা আমাকে এলোপাতাড়ি মারধর করে মারাত্মক জখম করে। আমার ডাক চিৎকারে সাক্ষীগণ সহ এলাকাবাসী ছুটে আসেন আসামিগন ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়।
এলাকাবাসী আমাকে দূরত্ব শ্যামনগর সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে আমি বর্তমান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছি। আমি চিকিৎসাধীন থাকায় এজাহার দিতে বিলম্ব হয়।
এ বিষয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী ওয়াহিদ মোর্শেদ কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি এজাহার পেয়েছে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বি: দ্র: প্রকাশিত সংবাদে কোন অভিযোগ ও লেখা পাঠাতে আমাদের ই-মেইলে যোগাযোগ করুন।