শ্যামনগর,প্রতিনিধিঃ একটু জোয়ার উঠলেই তলিয়ে যায় নোওয়াবেঁকী কাঁচাবাজার , দিশেহারা হয়ে পড়ে ব্যবসায়ী ও সাধারণ ক্রেতারা।
কাঁচা মাল ব্যবসায়ী সাদ্দাম হোসেন (৩০) বলেন। বড় গোন আসলেই তলিয়ে যায় কাঁচা বাজার , ব্যবসায়ীরা এ বিষয়ে চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বললে নেই কোনো তৎপরতা,
দুইশত ব্যবসায়ী এখানে ব্যবসা করেন, খোলপেটুয়া নদীর পানিতে কাঁচাবাজার তলিয়ে যাওয়ায় স্থানীয় প্রশাসন কর্মকর্তা ও বাজার কমিটি নেননি তেমন কোন উদ্যোগ।
ড্রেন সমস্যার কারণে পানি নিষ্কাশন না হওয়াই বাজারের ভিতরে পানি প্রবেশ করে।
কাঁচা বাজারের ভেতরে নদীর পানি ঢুকলে সবকিছু লন্ডভন্ড হয়ে যায় , এতে করে নেই বাজার কমিটির তেমন কোনো উদ্যোগ, পান ব্যাবসায়ী আব্দুল্লাহ বলেন কমিটির সাথে কথা বললে বলেন আমরা প্রতিনিয়ত ড্রেন পরিস্কার করি, বাজার ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমান সঙ্গে কথা হলো বলেন ড্রেন থেকে নদীর পানি যায় কম,আসবে সে বেশি। নওয়াবেঁকী বাজারের ড্রেন পরিষ্কার হয় না উল্টো জোয়ারের পানিতে ঢুকে পরে ময়লা আবর্জনা।
জোয়ারের উঠে যাওয়ায় যাতায়াতের কোনো পথ থাকেন, বিচিত্র জীবনের রুঢ় বাস্তবতার সঙ্গে প্রতিনিয়ত বেঁচে থাকার সংগ্রাম করছে দুইশত দোকানদার । এসব মানুষের জোয়ারের পানিতে গুনতে হয়েছে অনেকগুলো টাকা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে শাকসবজি, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও বাজার কমিটির কাছে একটাই দাবি তারা যেন কাঁচাবাজার ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়ায়, এমনটা দাবি করছিল কয়েকজন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী।
এসমস্ত ব্যবসায়ীর ভিতরে অনেকে আছেন, ঘূর্ণিঝড়,আম্ফানে ও ইয়াসে পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে যায়ার এলাকার মানুষ।
মাঝে মধ্যে ও বিগত দিনগুলোতে সংস্কার হলেও বেশিরভাগই অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে। ব্যবসায়ীদের দুঃখ লাঘবে দ্রুত টেকসই ড্রেন দরকার। এমনটাই দাবি করছেন কাঁচা বাজার ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ী শামসুর রহমান জানান জোয়ারের পানি আসলেই ব্যবসার বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
বি: দ্র: প্রকাশিত সংবাদে কোন অভিযোগ ও লেখা পাঠাতে আমাদের ই-মেইলে যোগাযোগ করুন।